- হ্যাল্লো
- কোথায়?
- এই তো, অটোতে। প্রচুর জ্যাম। বদ্দিপাড়াতে আটকে। বড়ো বড়ো বাস গুলো এপাশে, ওপাশে আটকে দিয়ে একেবারে স্যান্ডউইচ .....
- বলছি যে খবর শুনেছ?
- ওহ তুমিও পেলে?
- ওহ তোমাকে কে বললো?
- আমাকে রমাদি। তোমাকে?
- গুগল।
- এহ? মানে? ওহ রামকাকার ছেলে গোগোল?
- ওহ না রে বাবা। গুগল গুগল।
- গু?
- বাদ দাও। যাই হোক, খবরটা তো দুঃখজনক। আবার শিলিগুড়িতে?
- তাই নাকি? আমি ভাবলাম দিঘা?
- সেকি! দিঘাতেও? কি বলছো? কি সব হচ্ছে গো। আমি তো পড়লাম শিলিগুড়িতে। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার।
- আমি তো শুনলাম দিঘা। ওখানেই এখন তোলপাড়। রুমকির বাবা-মা সব তো ছুটেছে ওদিকেই। মেয়েটা .....
- দীঘাতে কোন ব্রিজ বলতো? (পাশের কে-প্যাসেঞ্জের দের দিকে মুখ করে) বলছি দাদা আবার আরেকটা ভেঙেছে, এটা আবার দিঘাতে। গিন্নী জানালো। গিন্নি আমার গুগলের থেকেও হাই স্পিড। আমাদের আসলে প্রচুর রিলেটিভ আসে পাশে। খবর একেবারে সাংহাই ম্যাগলেভ এর স্পীডে একেবারে আমাদের মোবাইলের স্পিকারএ। এ হ্যালো হ্যালো তোমার কথাই বলছিলাম এই অটো-দাদাদের ..... স্পিকারে দিচ্ছি বুঝলে? একটু বলো তো কি শুনেছ।
- ওই, রুমকি আবার পালিয়েছে। প্রথমবার তো তবু ডায়মন্ড হারবার। হোটেলে পৌঁছনোর আগেই খপ। এবার দীঘা। তাও কোন হোটেল জানা যায়নি। বলছে দক্ষিনেশ্বরে নাকি বিয়েও সেরে ফেলেছে। তা তুমি কি সব ব্রিজ ব্রিজ করছো গো? এএএই, আমার চা টা ঠান্ডা হয়ে গেলো গো। আমি যাই, বাবা লোকনাথ শুরু হয়ে গেছে। আর আটা নিয়ে এসো মনে করে। রাখলাম।
- (ফোন কাটতে কাটতে, পাশের কে-প্যাসেঞ্জের দের দিকে মুখ করে) ওই ইয়ে মানে, আমি ভাবলাম ব্রিজ আবার ..... ইয়ে, বলছি এখানেই নামিয়ে দিন তো দাদা। কাজ আছে। এখানেই এখানেই হ্যা। দূর মশাই, জল-কাদা যা থাকুক, থামান এখানে। নামি।
- কোথায়?
- এই তো, অটোতে। প্রচুর জ্যাম। বদ্দিপাড়াতে আটকে। বড়ো বড়ো বাস গুলো এপাশে, ওপাশে আটকে দিয়ে একেবারে স্যান্ডউইচ .....
- বলছি যে খবর শুনেছ?
- ওহ তুমিও পেলে?
- ওহ তোমাকে কে বললো?
- আমাকে রমাদি। তোমাকে?
- গুগল।
- এহ? মানে? ওহ রামকাকার ছেলে গোগোল?
- ওহ না রে বাবা। গুগল গুগল।
- গু?
- বাদ দাও। যাই হোক, খবরটা তো দুঃখজনক। আবার শিলিগুড়িতে?
- তাই নাকি? আমি ভাবলাম দিঘা?
- সেকি! দিঘাতেও? কি বলছো? কি সব হচ্ছে গো। আমি তো পড়লাম শিলিগুড়িতে। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার।
- আমি তো শুনলাম দিঘা। ওখানেই এখন তোলপাড়। রুমকির বাবা-মা সব তো ছুটেছে ওদিকেই। মেয়েটা .....
- দীঘাতে কোন ব্রিজ বলতো? (পাশের কে-প্যাসেঞ্জের দের দিকে মুখ করে) বলছি দাদা আবার আরেকটা ভেঙেছে, এটা আবার দিঘাতে। গিন্নী জানালো। গিন্নি আমার গুগলের থেকেও হাই স্পিড। আমাদের আসলে প্রচুর রিলেটিভ আসে পাশে। খবর একেবারে সাংহাই ম্যাগলেভ এর স্পীডে একেবারে আমাদের মোবাইলের স্পিকারএ। এ হ্যালো হ্যালো তোমার কথাই বলছিলাম এই অটো-দাদাদের ..... স্পিকারে দিচ্ছি বুঝলে? একটু বলো তো কি শুনেছ।
- ওই, রুমকি আবার পালিয়েছে। প্রথমবার তো তবু ডায়মন্ড হারবার। হোটেলে পৌঁছনোর আগেই খপ। এবার দীঘা। তাও কোন হোটেল জানা যায়নি। বলছে দক্ষিনেশ্বরে নাকি বিয়েও সেরে ফেলেছে। তা তুমি কি সব ব্রিজ ব্রিজ করছো গো? এএএই, আমার চা টা ঠান্ডা হয়ে গেলো গো। আমি যাই, বাবা লোকনাথ শুরু হয়ে গেছে। আর আটা নিয়ে এসো মনে করে। রাখলাম।
- (ফোন কাটতে কাটতে, পাশের কে-প্যাসেঞ্জের দের দিকে মুখ করে) ওই ইয়ে মানে, আমি ভাবলাম ব্রিজ আবার ..... ইয়ে, বলছি এখানেই নামিয়ে দিন তো দাদা। কাজ আছে। এখানেই এখানেই হ্যা। দূর মশাই, জল-কাদা যা থাকুক, থামান এখানে। নামি।
No comments:
Post a Comment