টেকনিক্যালি খিচুড়ি হলো সারভাইভাল ফুড। নিতান্তই উপায় নেই অথচ জিভকে চটানো যাবেনা, এহেন পরিস্থিতিতে, খিচুড়ি। চালে-ডালে তালে-দুলে বেশ। আর বর্ষাকালে খিচুড়ি খাওয়াটা? ওটা ওই রাস্তাতে চলতে চলতে মন্দির দেখলেই হাত মাথাতে চলে যাওয়ার মতো। অভ্যেস। নাহলে রসিয়ে কষিয়ে জমিয়ে পোলাও-মটন ছেড়ে, নিদেনপক্ষে লুচি-মাংস ছেড়ে খিচুড়ি?
এহেন তাচ্ছিল্য দেখে খিচুড়ির খানিক অভিমান জাস্টিফায়েড। খিচুড়িঅশ্রু উপচে বেরিয়ে গঙ্গা বেয়ে পদ্মা পৌঁছলো। "পানি নোনা লাগে ক্যান"
...... ইলিশটিম ব্যাকস্ট্রোক দিতে দিতে গঙ্গা হয়ে বর্ষার কাঁদাজলে হালকা ঠেলা-গুঁতো খেয়ে একেবারে বেহালা মার্কেটে।
রসিকবাবুর পেটে মিলন হলো খিচুড়ি-ইলিশের। কাঁদাজলের ঠেলা-গুঁতোতে টেস্ট নাকি আরও খোলতাই হয়েছে বলে রসিকবাবুর ধারণা।
No comments:
Post a Comment