- হ্যালো
- কি রে? ঘুমোচ্ছিস?
- এ? না মানে? হ্যা। কি? মহিষাসুরমর্দিনী শুরু হয়েছে?
- ধুর শেষ হয়ে গেছে।
- ওহ যাহ। শোনা হলো না তো।
- কি হয়েছে? কাল খাওয়াবো তো বললাম।
- ধুস।
- তাহলে? ও চিনি ফোন করেছে? বলেছিলাম ও তোর প্রপোসাল ফেলতে পারবে না। দেখলে তো? হে হে
- আরে ধুর। তোর বাবা মানে কাকু ....
- কি? তোকে ফোন করেছে? কিছু বলিসনি তো? আমি মদ খেয়েছি কেউ বোঝেই নি কাল। তুই কেস খেয়েছিস নাকি?
- আরে এ কি রে। বলতে দে না।
- বলছিস না তো। বল না।
- কাকু ছাদে, বসে বসে কাঁদে।
- এয়া? মানে?
- আমাদের ঘুড়ি কেটে তোদের ছাদে পড়েছিল। চিৎকার করে কাকুকে ওটা পাস করতে বললাম। ভালোমানুষ কাকু হাঁকুপাঁকু করে আমাদের ঘুড়ি দিতে গিয়ে কোথাও খোঁচা খেলেন। ধুতি আঁটকে গিয়ে হড়কে উনি বড়ির ওপর ধপাস। ছাদে শুকোতে দিয়েছিলো বোধহয় কাকিমা। কাকুকে একটু সামলা। আমরা বাড়ির নিচে দাঁড়িয়ে।
- কি বলছিস রে! সেকি।
- আরে চিন্তা করিস না। কাকু ঠিক আছে।
- ধুস অটো বড় শরীরটা ওই কোমল বড়ির ওপর পড়েছে। আর একটাও কি আস্ত আছে? তোরা যা বাবাকে সামলা। আমি বরং মা কে সামলাই। বাড়িতে ১০ বছর পরে বড়ি হলো! বড়ির দুঃখ মা যেন সামলে ওঠে।
No comments:
Post a Comment