পূজোতে পুরুষদের জামাকাপড় কেনা? তার দ্বায়িত্ব ওনাদের। বৌ-দিদি-বৌদি মিলে চললেন শপিংএ। "XL" এ জাত যাবে। "L" তাদের কাছে তবু সহনীয়। কিন্তু ওই বিবাহিত পুরুষদের মধ্যপ্রদেশ যে মাত্রায় প্রভাবশালী, তাকে কি আর ওই এল-ফেলে আয়ত্তে আনা যায়?
জাস্ট একটা গর্ভাশয়! জাস্ট! ঐটা নেই বলেই যত তাচ্ছিল্য? দিলেই কি তা গর্ব ভরে গর্ভে স্থান দিত না পুরুষ? বীর হবার চান্সটুকুই দেওয়া হলোনা পুরুষদের। কিন্তু তবু নিজের শুধুমাত্র নিজের একান্ত পরিশ্রমে যে পরিমান মাল-মশলা ঠুসে টুসটুসে ভুঁড়ি টুকু বানিয়েছে তাকে একেবারেই পাত্তা না দেওয়া এবং রীতিমতো হেয় করা কি ভালোমানুষের কাজ? "L" মার্কা জামা-কাপড় কিনে এনে একেবারে বোল্ড এন্ড উন্ডারলাইন করে দেখানোর মধ্যে যে মানসিক অত্যাচার, তা কি সুন্দরীদের মানায়? সবথেকে দুঃখের কথা হলো, স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও সময়মতো ঠুকে দিয়েছেন, এ জগতে হায় সেই বেশি চায় যার আছে ভুরি "ভুঁড়ি"। কি আর চাইলো পুরুষ! সবই তো চাওয়ার আগেই নারী হিসেবে টপাস ছাদনাতলাতে।
সেই নারীরাই এক হলে বরের ভুঁড়ি নিয়ে তোলপাড়।
আর ব্যাপারটা শুধু কি মানসিক-এই?
পার্থবাবুকে রোজ সকাল পাঁচটায় ঘুম থেকে ওঠানো? সেটা? জগিং করতে গিয়ে ওনার ওই ইয়ে টা যে ক্লিয়ার হয়না, সেইটা কে বোঝে?
ত্রিলোকবাবুকে কি একটা মেশিন এনে দেওয়া হয়েছে, সেটা বেল্টের মতো জাপ্টে নিতে হয়। তারপর সুইচ অন। তখন মনে হয় যেন কেউ ওনার সাথে "রজনীকান্ত" "রজনীকান্ত" খেলছে। আর রমেনবাবুর? ওনার গল্পটা শুনে যান। লুচি আর রসগোল্লা গিলে রমেনবাবু শুয়েছেন। হঠাৎ পেটের ওপর হেব্বি চাপ। ঘাড় উঁচিয়ে দেখেন, বৌ পেটের উপর চাপিয়ে দিয়েছেন চারটি খন্ডস অফ রবীন্দ্ররচনাবলী, তারপর রেখেছেন নিজের বাহুবলী। ওই অবস্থায় যখন রমেনবাবু শুধু মুখ হা করে কিছু বলার চেষ্টা করছেন, বৌ ওনার দিকে তাকিয়ে ভারতনাট্যম চোখ নাচাচ্ছেন। ভেবে দেখুন অবস্থাখানা।
জাস্ট একটা গর্ভাশয়! জাস্ট! ঐটা নেই বলেই যত তাচ্ছিল্য? দিলেই কি তা গর্ব ভরে গর্ভে স্থান দিত না পুরুষ? বীর হবার চান্সটুকুই দেওয়া হলোনা পুরুষদের। কিন্তু তবু নিজের শুধুমাত্র নিজের একান্ত পরিশ্রমে যে পরিমান মাল-মশলা ঠুসে টুসটুসে ভুঁড়ি টুকু বানিয়েছে তাকে একেবারেই পাত্তা না দেওয়া এবং রীতিমতো হেয় করা কি ভালোমানুষের কাজ? "L" মার্কা জামা-কাপড় কিনে এনে একেবারে বোল্ড এন্ড উন্ডারলাইন করে দেখানোর মধ্যে যে মানসিক অত্যাচার, তা কি সুন্দরীদের মানায়? সবথেকে দুঃখের কথা হলো, স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও সময়মতো ঠুকে দিয়েছেন, এ জগতে হায় সেই বেশি চায় যার আছে ভুরি "ভুঁড়ি"। কি আর চাইলো পুরুষ! সবই তো চাওয়ার আগেই নারী হিসেবে টপাস ছাদনাতলাতে।
সেই নারীরাই এক হলে বরের ভুঁড়ি নিয়ে তোলপাড়।
আর ব্যাপারটা শুধু কি মানসিক-এই?
পার্থবাবুকে রোজ সকাল পাঁচটায় ঘুম থেকে ওঠানো? সেটা? জগিং করতে গিয়ে ওনার ওই ইয়ে টা যে ক্লিয়ার হয়না, সেইটা কে বোঝে?
ত্রিলোকবাবুকে কি একটা মেশিন এনে দেওয়া হয়েছে, সেটা বেল্টের মতো জাপ্টে নিতে হয়। তারপর সুইচ অন। তখন মনে হয় যেন কেউ ওনার সাথে "রজনীকান্ত" "রজনীকান্ত" খেলছে। আর রমেনবাবুর? ওনার গল্পটা শুনে যান। লুচি আর রসগোল্লা গিলে রমেনবাবু শুয়েছেন। হঠাৎ পেটের ওপর হেব্বি চাপ। ঘাড় উঁচিয়ে দেখেন, বৌ পেটের উপর চাপিয়ে দিয়েছেন চারটি খন্ডস অফ রবীন্দ্ররচনাবলী, তারপর রেখেছেন নিজের বাহুবলী। ওই অবস্থায় যখন রমেনবাবু শুধু মুখ হা করে কিছু বলার চেষ্টা করছেন, বৌ ওনার দিকে তাকিয়ে ভারতনাট্যম চোখ নাচাচ্ছেন। ভেবে দেখুন অবস্থাখানা।
No comments:
Post a Comment