রসিকবাবুর বিয়ের পরের একসপ্তাহ, পঙ্গপালের মতো আত্মীয়দের বিদায় দিতে দিতেই চলে গেলো। বৌয়ের সাথে বসে দুদণ্ড কথা বলবে তার উপায় নেই। আজ আপিস থেকে বাড়ি ফিরে দেখে বাড়ি ফাঁকা, অনলি বৌ রান্নাঘরে, ফ্রায়িং বেগুউউনি। উফফফফ লাভলি।
- ওগো খেতে এসো? বেগুনভাজা গুলো তুলে রেখেছি। দেরি কোরোনা কিন্তু, ঠান্ডা হয়ে যাবে।
- হে হে
-হাসছো কেনো গো? কি হলো? এসো খেয়ে নাও।
- হে হে হে হ্যা যাচ্ছি হে হে
-কি হলো গো তোমার? হাসছো কেনো।
- হে হে কিজানি কেনো
-মানে, ওমাগো পাগলের সাথে বিয়ে হলো নাতো? কিগো না হেসে খাও না গো। কি দেব বোলো।
- এগুনি ব্যাকটা। হে হে
- মানে?
- না এগুনি ব্যাকটা ধুর হে হে বেগুনি একটা। হে হে যুলিয়ে গাচ্ছে। ধুর গুলিয়ে যাচ্ছে। হে হে।
(হাত পা ছড়িয়ে)- ওগো বাবাগো মাগো , একি হলো গো। এই তুমি কি পাগল? হাসছো? ভুলভাল বকছো?
রসিকবাবু হেসেই চললেন। বেগতিক দেখে পাড়ার সাহিত্যিক কাম ডাক্তার সুবিমলকে ডাকতে হলো। অবস্থা বিচার করে, সুবিমল বললেন,"রেয়ার কেস। বিয়ের কদিন খুব হা হা করে হাসার ফলে, মুখের পোস্টেরিওর পিলার আর ইন্টেরিওর পিলার তীব্র অভিমান করেছে। বুঝলেন না? মানে মুখের ওপর আর নীচ, তীব্র অভিমান, কিছুতেই কাছাকাছি আসতে চাইছে না। এতদিন কিছু সিম্পটম বোঝেননি? মান ভাঙাতে হবে। জিভ ওদিকে ঘটক হতে গিয়ে বিপদে পড়ছে। তীব্র বিরোধিতায় খেই হারিয়ে ফেলছে।"
-উপায়?
-হমমম ওই আর কি ইয়ে মানে চুম্বন। দুটি অভিমানী বিপরীতগামী মেরুকে এক করতে ঐটিই একমাত্র ঘরোয়া পদ্ধতি। কি করবেন দেখুন। নাহলে এম্বুলেন্স ডাকি?
রসিকবাবু সবটি শুনে জোরে জোরে বললেন,"হে হে হে হে হে হে হে হে"
- ওগো খেতে এসো? বেগুনভাজা গুলো তুলে রেখেছি। দেরি কোরোনা কিন্তু, ঠান্ডা হয়ে যাবে।
- হে হে
-হাসছো কেনো গো? কি হলো? এসো খেয়ে নাও।
- হে হে হে হ্যা যাচ্ছি হে হে
-কি হলো গো তোমার? হাসছো কেনো।
- হে হে কিজানি কেনো
-মানে, ওমাগো পাগলের সাথে বিয়ে হলো নাতো? কিগো না হেসে খাও না গো। কি দেব বোলো।
- এগুনি ব্যাকটা। হে হে
- মানে?
- না এগুনি ব্যাকটা ধুর হে হে বেগুনি একটা। হে হে যুলিয়ে গাচ্ছে। ধুর গুলিয়ে যাচ্ছে। হে হে।
(হাত পা ছড়িয়ে)- ওগো বাবাগো মাগো , একি হলো গো। এই তুমি কি পাগল? হাসছো? ভুলভাল বকছো?
রসিকবাবু হেসেই চললেন। বেগতিক দেখে পাড়ার সাহিত্যিক কাম ডাক্তার সুবিমলকে ডাকতে হলো। অবস্থা বিচার করে, সুবিমল বললেন,"রেয়ার কেস। বিয়ের কদিন খুব হা হা করে হাসার ফলে, মুখের পোস্টেরিওর পিলার আর ইন্টেরিওর পিলার তীব্র অভিমান করেছে। বুঝলেন না? মানে মুখের ওপর আর নীচ, তীব্র অভিমান, কিছুতেই কাছাকাছি আসতে চাইছে না। এতদিন কিছু সিম্পটম বোঝেননি? মান ভাঙাতে হবে। জিভ ওদিকে ঘটক হতে গিয়ে বিপদে পড়ছে। তীব্র বিরোধিতায় খেই হারিয়ে ফেলছে।"
-উপায়?
-হমমম ওই আর কি ইয়ে মানে চুম্বন। দুটি অভিমানী বিপরীতগামী মেরুকে এক করতে ঐটিই একমাত্র ঘরোয়া পদ্ধতি। কি করবেন দেখুন। নাহলে এম্বুলেন্স ডাকি?
রসিকবাবু সবটি শুনে জোরে জোরে বললেন,"হে হে হে হে হে হে হে হে"
No comments:
Post a Comment