দাদা- বুঝলে ভাই, হাঁস ত্যাগ করলাম
বৌদি ভক্ত ঠাকুরপো - সেকি
রোস্টেড প্রিপারেশনটা তো মারাত্মক ছিলো, বৌদির হাতেই তো প্রথম খেলাম। বৌদি, দাদা কি
পাগল হয়ে গেলেন নাকি।
বৌদি (কোমড়ে হাত দিয়ে ভুরু
কুঁচকে দাদার দিকে শ্যেনদৃষ্টি দিয়ে)
(থতমত দাদা)- মানে আমি তো
ফেসবুকএ যাস্ট .....
বৌদি ভক্ত ঠাকুরপো- আবার
ফেসবুকেও জানাচ্ছেন নাকি এসব। আরে বাবা প্রোটিনএর দিকটাও যদি দেখেন, তাতেও তো হাঁস
এগিয়ে চিকেনের থেকে, বৌদি আপনিই বলুন তো।
বৌদি (শ্যেনদৃষ্টি এখনও)
- গতমাসে বুড়ির জন্মদিনের দিন যে বললে, হাঁস-আইটেমটা তোমার খাসা লেগেছে! তবে কি শুনছি এসব হ্যা?
বৌদি ভক্ত ঠাকুরপো - তবে।
তাছাড়া আপনি না খেলে বৌদি কি আর শুধু নিজের জন্য রাঁধবে! তাছাড়া বৌদিরও তো প্রোটিন
দরকার নাকি এই বয়সে। (বিড়বিড় করে) আর আমাদের জন্য!!!!
(এখনও থতমত দাদা)-কি যে
হচ্ছে একেবারে ধরতে পারছি না যে ভাই। কি রাঁধবে ভাই?
বৌদি ভক্ত ঠাকুরপো -আরে
ধুর বাবা, ওই যে বললেন হাঁস। ত্যাগ করলেন যে!
(এইবার ধাতস্ত দাদা)-না
না হাঁস না হাঁস না। হাঁস ছাড়া যায়। ঐটা তো মানে সত্যিই
তোমার বৌদির ওতে জুড়ি নেই।
আমি তো হ্যাস ট্যাগএর কথা বলছিলাম। নতুন শিখলাম ফেসবুকে।
বৌদি (লুকিয়ে মুচকি হেসে)-
বুড়োর ভীমরতি যত্তসব।
বৌদি ভক্ত ঠাকুরপো - ও হরি।
মশায় পুরো দিয়েছিলেন একেবারে টেনশনে ফেলে। বলছি কথা যখন উঠলোই, হবে নাকি কাল? নিয়ে
আসবো নাকি দাদা আজ?
No comments:
Post a Comment